বিহারের দারভাঙ্গায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi) বিরুদ্ধে অশালীন শব্দ ব্যবহার করা ব্যক্তির বিরুদ্ধে বড় ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে । তথ্য অনুযায়ী, বিহার পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে। দারভাঙ্গার বাসিন্দা রিজভি কংগ্রেসের সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিরুদ্ধে অশালীন শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। এই বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক হট্টগোল শুরু হয়। এর পরই পুলিশ পদক্ষেপ নেয় এবং ব্যবস্থা নেয়।
আসলে, বিহার নির্বাচনের ঠিক আগে বিরোধীরা ভোটার অধিকার যাত্রার আয়োজন করছে। এই সময় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং তেজস্বী যাদব অনেক জায়গায় সমাবেশ করেছেন। বুধবার (২৭ আগস্ট) দারভাঙ্গায় বিরোধী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী মোদী (PM Narendra Modi) এবং তাঁর মাকে নিয়ে অশালীন শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। তবে, রাহুল বা তেজস্বী এই সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন না। এই ঘটনার ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায়ও শেয়ার করা হয়েছে।
बिहार के दरभंगा में माननीय प्रधानमंत्री श्री नरेंद्र मोदी जी और उनकी स्वर्गीय माताजी के लिए कांग्रेस और आरजेडी के मंच से जिस प्रकार गालियों से भरी अभद्र भाषा का प्रयोग किया गया है, वह न केवल निंदनीय है, बल्कि हमारे लोकतंत्र को भी कलंकित करने वाला है।
राहुल गांधी के नेतृत्व में…
— Amit Shah (@AmitShah) August 28, 2025
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন
অমিত শাহ এই বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্ট শেয়ার করেছিলেন। তিনি এর মাধ্যমে নিজের অসন্তোষও প্রকাশ করেছিলেন। অমিত শাহ পোস্টের মাধ্যমে বলেন, ” বিহারের দারভাঙ্গায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীজি (PM Narendra Modi) এবং তাঁর প্রয়াত মায়ের প্রতি কংগ্রেস এবং আরজেডির মঞ্চ থেকে যেভাবে অশালীন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, তা কেবল নিন্দনীয়ই নয়, বরং আমাদের গণতন্ত্রকেও কলঙ্কিত করে। “
জেপি নাড্ডা রাহুল ও তেজস্বীর কাছে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন
বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এই বিষয়ে রাহুল গান্ধী এবং তেজস্বী যাদবের ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তিনি বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বলেন, “কংগ্রেসের তথাকথিত ‘ভোট অধিকার যাত্রা’ চলাকালীন কংগ্রেস-আরজেডি মঞ্চ থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে যেভাবে গালি দেওয়া হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। অশ্লীলতার সমস্ত সীমা অতিক্রমকারী দুই রাজপুত্র বিহারের মাটিতে বিহারের সংস্কৃতিকেও অপমান করেছেন। রাহুল গান্ধী এবং তেজস্বী যাদবের এর জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিত।”