স্বাস্থ্য খাতের দাবি চিকিৎসা সরঞ্জামের (Budget 2025) আমদানি শুল্ক কমানো, যার ফলে রোগীরা উপকৃত হবেন। তাদের স্বাস্থ্য পরিষেবায় কম খরচ করতে হবে। চিকিৎসা সরঞ্জামের উপর ১২ শতাংশ অভিন্ন জিএসটি হার দেওয়ার দীর্ঘদিনের দাবিও রয়েছে। বর্তমানে, চিকিৎসা সরঞ্জামের উপর জিএসটি হার ৫ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশ পর্যন্ত।
এই ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন যে ২০২৫ সালের বাজেট (Budget 2025) পুষ্টি ২.০ এবং সক্ষম অঙ্গনওয়াড়িগুলির পাশাপাশি জল জীবন মিশনের মতো প্রকল্পগুলিকে আরও শক্তিশালী করবে, যা সকলকে উপকৃত করবে।
এই ক্ষেত্রটি এমন নীতি আশা করে যা ডিজিটাল পরিকাঠামোকে উৎসাহিত করে। এর ফলে রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে নতুন গবেষণা, উন্নয়ন ঘটবে। এর জন্য উন্নত প্রযুক্তিতে বিনিয়োগকারী সংস্থাগুলির জন্য কর ছাড়ের কথা ঘোষণা করা উচিত। ডিজিটাল স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। এটি টেলিমেডিসিন এবং এআই-ভিত্তিক ডায়াগনস্টিককে আরও শক্তিশালী করবে। এআই রোগের প্রাথমিক সনাক্তকরণ সহ ইমেজিং বিশ্লেষণেও সহায়তা করবে।
স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রের (Budget 2025) বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে পিএলআই প্রকল্পের সম্প্রসারণের পাশাপাশি দেশীয় এপিআই নির্মাতাদের উৎসাহিত করার ফলে দেশে ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। মেক ইন ইন্ডিয়ার এই উদ্যোগের মাধ্যমে ভারত বিশ্বব্যাপী এই ক্ষেত্রে দ্রুত উন্নতি করবে।
এছাড়াও, গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার উন্নতিরও দাবি রয়েছে। ভারতের জনসংখ্যার প্রায় ৭০ শতাংশ গ্রামে বাস করে, যদিও অনেক অঞ্চল এখনও স্বাস্থ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত। মাত্র ৩৮ শতাংশ এলাকায় স্বাস্থ্য পরিষেবা রয়েছে।