Spying: গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার রাজস্থানের প্রাক্তন মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব! সাতবার পাকিস্তান সফর করেছিলেন

কংগ্রেস দলের সিনিয়র নেতা এবং রাজস্থানের প্রাক্তন ক্যাবিনেট মন্ত্রী সালেহ মহম্মদের ব্যক্তিগত সচিবকে পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির (Spying) অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জয়সলমীরের বাসিন্দা শাকুর খানকে ২৮ মে হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল এবং তার পর থেকে তাকে ক্রমাগত জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল। জয়পুরে আনার পর গোয়েন্দা সংস্থাগুলি তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল।

শাকুর খান জয়সলমীরের জেলা কর্মসংস্থান অফিসে সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। গত কয়েক বছরে তিনি সাতবার পাকিস্তান (Spying) সফর করেছিলেন। অপারেশন সিন্দুরের সময় পাকিস্তানকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করার অভিযোগও তার বিরুদ্ধে রয়েছে । একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে তিনি গত কয়েক বছর ধরে প্রাক্তন মন্ত্রী সালেহ মোহাম্মদের ব্যক্তিগত সচিব হিসেবে কাজ করতেন।

শাকুর খানও আইএসআইয়ের সাথে যোগাযোগ রেখেছিলেন

রাজস্থান পুলিশ কিছুক্ষণের মধ্যেই শাকুর খানের গ্রেপ্তারের বিষয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন করতে পারে। এরপর আজই তাকে সিজেএম আদালতে হাজির করা হবে। এদিকে, শাকুর খানের গ্রেপ্তারের বিষয়ে রাজস্থান পুলিশের একটি প্রেস নোটও প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে তার পাকিস্তানি দূতাবাসের দুই কর্মচারীর সাথে সম্পর্ক ছিল এবং আইএসআইয়ের সাথেও যোগাযোগ ছিল।

শাকুর খান কার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন?

পুলিশ মহাপরিদর্শক সিআইডি নিরাপত্তা বিষ্ণু কান্ত গুপ্তের নির্দেশে এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে। নিরাপত্তা সংস্থাগুলি মাঙ্গালিয়া কি ধানির বাসিন্দা শাকুর খানকে সন্দেহজনক মনে করায় তার কার্যকলাপের (Spying) উপর নজর রাখছিল। শাকুর খান পাক দূতাবাসে কর্মরত আহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ এবং সোহেল কামারের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখেছিলেন।

তিনি বেশ কয়েকবার পাকিস্তানি দূতাবাসেও গিয়েছিলেন। শাকুর খান পাকিস্তানি দূতাবাসে কর্মরত ড্যানিশের সহায়তায় ভিসা নিয়ে বেশ কয়েকবার পাকিস্তান সফর করেছেন। পাকিস্তানে থাকাকালীন তিনি আইএসআই এজেন্টদের সাথেও যোগাযোগ করেছিলেন। শাকুর হোয়াটসঅ্যাপে কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করছিলেন। সন্দেহভাজন শাকুর খানের বিরুদ্ধে ১৯২৩ সালের অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের অধীনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Exit mobile version