প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, ২০১৪ সালে ভারতে মাত্র দুটি মোবাইল উৎপাদন কেন্দ্র ছিল এবং আজ ২০০টিরও বেশি রয়েছে। আগে আমরা বেশিরভাগ ফোন (6G Service) বিদেশ থেকে আমদানি করতাম, আজ আমরা ভারতে আগের তুলনায় ৬ গুণ বেশি মোবাইল ফোন তৈরি করছি। আমরা মোবাইল রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে পরিচিত এবং এখানেই থেমে থাকিনি। এখন আমরা চিপস থেকে শুরু করে সমাপ্ত পণ্য পর্যন্ত সম্পূর্ণরূপে ভারতে তৈরি ফোন সরবরাহের কাজে নিযুক্ত রয়েছি। আমরা ভারতে সেমিকন্ডাক্টরগুলিতেও প্রচুর বিনিয়োগ করছি। ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ল্ড টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন অ্যাসেম্বলি (ডব্লিউটিএসএ) একসঙ্গে থাকাও গুরুত্বপূর্ণ। ডব্লিউটিএসএ-র লক্ষ্য হল গোবল মান নিয়ে কাজ করা। একই সঙ্গে ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসের (6G Service) একটি বড় ভূমিকা পরিষেবাগুলির সঙ্গে যুক্ত। বর্তমানে ভারতে গুণগত মানের পরিষেবাগুলির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আমরা মানগুলির প্রতিও বিশেষ মনোযোগ দিচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ টেলিকম এবং সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভারত বিশ্বের অন্যতম সুখী দেশ। ভারতে যেখানে ১২০ কোটি মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, ৯৫ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী, যেখানে বিশ্বের ৪০% এরও বেশি ডিজিটাল লেনদেন রিয়েল টাইমে হয়, সেখানে ডিজিটাল সংযোগকে একটি কার্যকর শেষ মাইল বিতরণ সরঞ্জাম হিসাবে দেখানো হয়েছে। একবিংশ শতাব্দীতে ভারতের মোবাইল এবং টেলিকম যাত্রা সমগ্র বিশ্বের জন্য একটি অধ্যয়নের বিষয়। মোবাইল এবং টেলিকমকে (6G Service) বিশ্বে একটি সুবিধা হিসাবে দেখা হত, কিন্তু ভারতের মডেল কিছুটা আলাদা ছিল। ভারতে আমরা টেলিকমকে শুধু সংযোগের মাধ্যম হিসেবে নয়, সমতা ও সুযোগের মাধ্যম হিসেবে গড়ে তুলেছি। আজ এই মাধ্যম গ্রাম ও শহর, ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে ব্যবধান কমাতে সাহায্য করছে।সেখানে বিশ্ব টেলিযোগাযোগের অবস্থা নিয়ে আলোচনা এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা বিশ্ব কল্যাণের মাধ্যম হয়ে উঠবে।
“भारत आज जितना कनेक्टेड है उतना पहले कभी नहीं था। आज भारत का 5G मार्केट अमेरिका से भी ज्यादा बड़ा है और ये दो साल के अंदर-अंदर हुआ है। अब तो भारत #MadeInIndia 6G नेटवर्क पर काम कर रहा है।” – श्री @narendramodi जी pic.twitter.com/FT6CN44Mto
— Jyotiraditya M. Scindia (@JM_Scindia) September 23, 2024
গত ১০ বছরে ভারত যে অপটিক্যাল ফাইবার (6G Service) বসিয়েছে, তার দৈর্ঘ্য পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্বের ৮ গুণেরও বেশি। দুই বছর আগে মোবাইল কংগ্রেসে আমরা ৫G চালু করেছিলাম, আজ ভারতের প্রায় প্রতিটি জেলা 5G পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। আজ ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম 5G বাজারে পরিণত হয়েছে এবং এখন আমরা 6G প্রযুক্তি নিয়েও দ্রুত কাজ করছি।