Chirag Paswan Degree: বিতর্কে চিরাগ পাসওয়ানের বিটেক ডিগ্রি, খোলসা করলেন বুন্দেলখন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

চিরাগ পাসোয়ান (Chirag Paswan Degree) লোক জনশক্তি পার্টির সভাপতি এবং কেন্দ্রের এনডিএ সরকারের একজন মন্ত্রী। ঝাঁসির বুন্দেলখন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক দাবি করেছেন যে, চিরাগের বি-টেক ডিগ্রি নেই। তিনি দাবি করেন যে, চিরাগ এখানে ভর্তি হয়েছিলেন, কিন্তু তিনি কেবল প্রথম সেমিস্টারের পরীক্ষা দিয়েছিলেন।

BJP ally Chirag says government move on lateral entry 'completely wrong' | India News - Times of India

চিরাগ পাসওয়ানের ডিগ্রি (Chirag Paswan Degree) নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের দাবির পর বিতর্কের আগুনে যেন ঘি পড়েছে। বুন্দেলখন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির সহকারী অধ্যাপক ব্রিজেন্দ্র শুক্লা চিরাগের ডিগ্রি নিয়ে এই দাবি করেছেন। তিনি বলেন, চিরাগ পাসোয়ান ২০০৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হয়েছিলেন।

অধ্যাপক ব্রিজেন্দ্র শুক্লা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর প্রথম সেমিস্টারের পরীক্ষায়ও অংশ নিয়েছিলেন, কিন্তু তারপর আর পরীক্ষায় বসেননি। প্রথম সেমিস্টারের পর ব্যক্তিগত কারণে বাকি ৮ সেমিস্টারের পরীক্ষায় অংশ নেননি চিরাগ পাসওয়ান। ফলস্বরূপ, তাঁর বি. টেক এখানে বন্ধ হয়ে যায়।

PM Modi And Chirag Paswan Share Candid Moment At NDA Meeting Watch Video

অন্যদিকে, লোকসভা নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনের কাছে দেওয়া হলফনামায় চিরাগ পাসোয়ান তাঁর উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা (Chirag Paswan Degree) হিসাবে কম্পিউটার সায়েন্স থেকে বিটেক (দ্বিতীয় সেমিস্টার) সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন। হলফনামায় লেখা আছে-বুন্দেলখন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ২০০৫ সালে কম্পিউটার সায়েন্সে B.Tech, (দ্বিতীয় সেমিস্টার) ঝাঁসি।

প্রয়াত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ানের পুত্র চিরাগ পাসোয়ান হলেন লোক জনশক্তি পার্টির (রামবিলাস পাসোয়ান) জাতীয় সভাপতি। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তিনি বিহারের হাজিপুর আসন থেকে এনডিএ-র সঙ্গে জোট বেঁধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং জয়ী হন। মোদী সরকারের তৃতীয় মেয়াদে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রী চিরাগ পাসোয়ান। চিরাগ নিজেকে প্রধানমন্ত্রী মোদীর হনুমান বলে পরিচয় দিয়ে থাকেন। তবে, গত কয়েকদিনে জাতিগত জনগণনা থেকে ল্যাটারাল এন্ট্রি এবং ইউসিসি পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে সরকারের উল্টো বয়ান দিয়েছেন।