জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনকে (Junior doctors protest) সমর্থন জানিয়ে ইতিমধ্যে আরজি করের প্রায় (Junior doctors protest) ৫০ জন সিনিয়র ফ্যাকাল্টি গণ ইস্তফা দিয়েছেন। অন্যদিকে, মেডিক্যাল কলেজ ও এসএসকেএম সেই পথে হাঁটবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে (Junior doctors protest)। এই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকার (Junior doctors protest) সিনিয়র ফ্যাকাল্টিদের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার কোনও পদক্ষেপ নিলে আন্দোলন আরও তীব্র হবে বলে জুনিয়র চিকিৎসকরা কার্যত হুমকি দিয়েছেন।
আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসক (Junior doctors protest) দেবাশিস হালদার জানান, আজকে জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনকে (Junior doctors protest) সমর্থন জানিয়েছেন। আরজি করের (Junior doctors protest) ইতিমধ্যে সিনিয়র চিকিৎসকরা গণইস্তফা দিয়েছেন। অন্য মেডিক্যাল কলেজও সেই পথে হাঁটবেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে, সিনিয়র চিকিৎসকরা প্রতীকি অনশনে বসছেন। সিনিয়র চিকিৎসকদের সমর্থনে তাঁদের মনোবল বেড়েছে বলেও জানান। এই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকার যদি কোনও সিনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়, সেক্ষেত্রে আন্দোলন আরও তীব্র হবে বলেও জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদার জানান। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, কোনও অন্যায় তাঁরা কোনওভাবেই সহ্য করবেন না।
অন্যদিকে, একটি হাসপাতাল থেকে এতজন চিকিৎসক গণইস্তফা দিলে কীভাবে হাসপাতালে স্বাস্থ্যব্যবস্থা চলবে? একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে জানা গিয়েছে, তাঁরা ইস্তফা দিলেও নিজেদের কাজ চালিয়ে যাবেন। জুনিয়র চিকিৎসকরা প্রাণের বাজি নিয়ে অনশন শুরু করেছেন। কিন্তু বার বার তাঁদের আন্দোলনকে চেপে দেওয়ার জন্য প্রশাসন অনেক চেষ্টা করেছে। অনশন নিয়ে, চিকিৎসকদের আন্দোলন নিয়ে অনেক কটূক্তি করা হয়েছে। যার জেরে সিনিয়র চিকিৎসকরা বিরক্ত হয়ে পড়েছেন। মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকরা একই পথে হাঁটতে চলেছেন। এই বিষয়ে স্বাস্থ্যসচিবকে একটি ইমেল করেছেন। জানা গিয়েছে, SSKM এর চিকিৎসকরাও গণইস্তফার পথে হাঁটতে পারেন।
অন্যদিকে, নবান্নের তরফে জানানো হয়েছে, গণ ইস্তফার কোনও তথ্য তাদের কাছে আসেনি। অন্যদিকে, সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জুনিয়র চিকিৎসকরা বলেন, সরকারের তরফে সদর্থক ভূমিকা নেয়নি। সরকারের তরফে কোনও বার্তা এখনও অনশন মঞ্চে আসেনি বলেই জুনিয়র চিকিৎসকরা জানান। যদিও মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ কাজে ফেরার আহ্বান জানান।কাজের অগ্রগতি নিয়ে কথা বলেন। সেই বিষয়েও জুনিয়র চিকিৎসকরা প্রশ্ন তোলেন।