আজকে মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে পুজো কার্নিভাল হবে। সেই সঙ্গে সিনিয়র চিকিৎসকদের সংগঠন ডাক দিয়েছিলেন (RG Kar) দ্রোহের কার্নিভালে। সিনিয়র চিকিৎসকদের দ্রোহের কার্নিভালে (RG Kar) ডাক দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকদের (RG Kar) সঙ্গে প্রশাসনের ঠান্ডা লড়াই শুরু হয়েছিল। মুখ্যসচিব বার বার চিকিৎসকদের দ্রোহের কার্নিভাল বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু চিকিৎসকরা (RG Kar) দ্রোহের কার্নিভালের বিষয়ে নিজের অনড় অবস্থান নিয়েছিলেন। এরপরেই পুলিশ রানী রাসমনী সরনীতে ১৬৩ ধারা জারি করে দেয়। ঘটনার পর তীব্র প্রতিবাদ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সিনিয়র চিকিৎসকরা। তবে দ্রোহের কার্নিভাল নিয়ে সাধারণ মানুষের উদ্দীপনা ছিল চোখে পড়ার মতো। হাইকোর্টের রায় বের হওয়ার আগে থেকেই দ্রোহের কার্নিকালের জন্য সাধারণ মানুষের জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। হাইকোর্ট দ্রোহের কার্নিভালে সম্মতি জানানোর পরেই সাধারণ মানুষ সেই রায়কে শাঁখ বাজিয়ে সমর্থন করেন সাধারণ মানুষ। হাইকোর্টের রায় প্রকাশ্যে আসার পর অসংখ্য মানুষ দলে দলে দ্রোহের কার্নিভালে যোগ দিতে শুরু করেছেন।
অসংখ্য সাধারণ মানুষ দ্রোহের কার্নিভালে যোগ দিয়েছেন। দ্রোহের কার্নিভাল নিয়ে চিকিৎসকরা বলেন, এখন আনন্দ করার সময় নয়। সেই কারণে পুজো কার্নিভালকে আমরা বাতিল করছি। আমরা দ্রোহের কার্নিভাল ডেকেছি। এই কার্নিভাল বিদ্রোহের কার্নিভাল। রাগের কার্নিভাল। এই কার্নিভাল সাধারণ মানুষের। এই কার্নিভালে সাধারণ মানুষ, চিকিৎসকদের। এক চিকিৎসক জানান, তাঁদের পুজো মণ্ডপে সনাতন দিন্দা এসেছিলেন। শিল্পী সনাতন দিন্দা সেখানে এসে বর্তমান পরিস্থিতির ওপর একটি ছবি এঁকেছিলেন। সেই ছবিকে নিলামে কেনেন চিকিৎসক। তিনি জুনিয়র চিকিৎসকদের সেই ছবি উপহার দেন। তিনি বলেন, আমি চাই এই ছবি জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে থাকুক। পাশাপাশি তিনি বলেন, সনাতন দিন্দা অভিযোগ করেছিলেন, তিনি হুমকির শিকার হচ্ছেন।
অন্যদিকে, সুপ্রিম কোর্টে ইতিমধ্যে আরজি কর কাণ্ডের শুনানি হয়। পরবর্তী শুনানি তিন সপ্তাহ পর ধার্য করা হয়েছে। এদিন সুপ্রিম কোর্টে সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তোলা হয়।