কংগ্রেস সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করে ১৯৬১ সালের নির্বাচন পরিচালনা বিধির (Election Rules) সাম্প্রতিক সংশোধনীগুলিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছে যে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার অখণ্ডতা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে। সিসিটিভি ক্যামেরা এবং ওয়েবকাস্টিং ফুটেজের পাশাপাশি প্রার্থীদের ভিডিও রেকর্ডিংয়ের মতো কিছু বৈদ্যুতিন নথির অপব্যবহার রোধ করতে জনসাধারণের পরিদর্শন রোধ করতে সরকার একটি নির্বাচনী নিয়ম (Election Rules) পরিবর্তন করেছে। দলের নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া নির্বাচন কমিশনকে এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আইন ‘নির্লজ্জ ও একতরফাভাবে সংশোধন “করতে দেওয়া যাবে না।
STORY | Congress files plea in SC against amendments to election rules
READ: https://t.co/JamKi7uZgn pic.twitter.com/BcdzqJML4p
— Press Trust of India (@PTI_News) December 24, 2024
নির্বাচন পরিচালনা বিধি, 1961-এর (Election Rules) সাম্প্রতিক সংশোধনীগুলিকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংবিধানিক সংস্থা নির্বাচন কমিশনকে একতরফাভাবে এবং জনসাধারণের পরামর্শ ছাড়া কাজ করতে দেওয়া যাবে না। কমিশন টুইটারে লেখে, এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন নির্লজ্জভাবে সংশোধন করা হয়েছে। এটি বিশেষভাবে সত্য যখন এই সংশোধনীটি (Election Rules) প্রয়োজনীয় তথ্যে জনসাধারণের প্রবেশাধিকারকে সরিয়ে দেয় যা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিমূলক করে তোলে। নির্বাচনী প্রক্রিয়ার অখণ্ডতা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে। আশা করি, সুপ্রিম কোর্ট এটি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে।
নির্বাচন কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে, কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রক ২০শে ডিসেম্বর ১৯৬১ সালের নির্বাচন পরিচালনা বিধির ৯৩(২)(এ) বিধি সংশোধন (Election Rules) করে, যাতে জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য খোলা কাগজপত্র বা নথির ধরন সীমাবদ্ধ করা যায়। নির্বাচন আধিকারিকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে ভোটকেন্দ্রের ভিতরে সিসিটিভি ক্যামেরার অনুমতি দিলে এর অপব্যবহার হতে পারে এবং ভোটারদের গোপনীয়তার সঙ্গে আপস হতে পারে।