বড় সিদ্ধান্ত নিল CBSE, বছরে দুবার হবে দশম শ্রেণির পরীক্ষা; কবে থেকে কার্যকর হবে জানুন

কেন্দ্রীয় মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (CBSE) ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে বছরে দু ‘বার দশম শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা নেবে। বোর্ড ২৬০টি অনুমোদিত বিদেশী বিদ্যালয়ের জন্য একটি বৈশ্বিক পাঠ্যক্রমও চালু করবে। কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের পৌরোহিত্যে আজ এক বৈঠকে বিশ্ব পাঠ্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, দশম শ্রেণির জন্য ২০২৬-২৭ থেকে বছরে দু ‘বার এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর পাশাপাশি সিবিএসই ২৬০টি অনুমোদিত বিদেশী বিদ্যালয়ের জন্য গ্লোবাল কারিকুলাম চালু করবে। এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

শিক্ষা মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য চাপমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। পরীক্ষার উন্নতি ও সংস্কার এই লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এছাড়াও, বিদ্যালয় শিক্ষা সচিব, CBSE চেয়ারম্যান এবং মন্ত্রক ও CBSE-র অন্যান্য আধিকারিকদের সঙ্গে বছরে দু” বার CBSE পরীক্ষা পরিচালনার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। খসড়া প্রকল্পটি শীঘ্রই CBSE দ্বারা জনসাধারণের পরামর্শের জন্য রাখা হবে।

শিক্ষার্থীদের চাপমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ প্রদান করা

শিক্ষা মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য চাপমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। পরীক্ষার উন্নতি ও সংস্কার এই লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বিদ্যালয় শিক্ষা সচিব, CBSE-র চেয়ারম্যান সহ মন্ত্রক ও CBSE-র অন্যান্য আধিকারিকদের সঙ্গে বছরে দু “বার CBSE-র পরীক্ষা পরিচালনার বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করা হয়। খসড়া প্রকল্পটি শীঘ্রই সিবিএসই দ্বারা জনসাধারণের পরামর্শের জন্য রাখা হবে।

CBSE বোর্ড জানিয়েছে

CBSE বোর্ডও তাদের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে এই বিষয়ে তথ্য দিয়েছে। এতে ডিওএসইএল-এর প্রধান, সচিব, ইআর, এমইএ, এনসিইআরটি, কেভিএস, সিবিএসই, এনভিএস-এর প্রধানদের পাশাপাশি গ্লোবাল স্কুলগুলির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

নতুন শিক্ষা নীতি অনুযায়ী, বছরে দু ‘বার বোর্ড পরীক্ষা নেওয়া হবে। বোর্ড পরীক্ষার ফলে সৃষ্ট চাপ কমাতে শিক্ষার্থীদের দুটি সুযোগ দেওয়া হবে। এর পরে, সেরা স্কোর যাচাই করা হবে। একই সময়ে, প্রার্থীদের দু ‘বার পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে না। এখন বোর্ড এ বিষয়ে কাজ ত্বরান্বিত করছে। এদিকে, বোর্ড বর্তমানে পরীক্ষা পরিচালনা করছে, যা মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত চলবে।