Illegal Immigrants: গুজরাটে ধৃত ৬৫০০ অবৈধ বাংলাদেশী! অবৈধ নির্মাণে চলল বুলডোজার

জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর, কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে, গুজরাটে অবৈধভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশি (Illegal Immigrants) নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। আজ সকাল থেকে আহমেদাবাদের চান্দোলা লেক এলাকায় অবৈধ কলোনিগুলিতে বুলডোজার চালানো শুরু করেছে প্রশাসন। এই বড় অভিযানে জেলা প্রশাসন ১০০টি ট্রাক, ৫০টি বুলডোজার এবং ৩০০০ পুলিশ মোতায়েন করেছে। চান্দোলা লেকের ১.২৫ লক্ষ বর্গমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত অবৈধ নির্মাণগুলি একে একে ভেঙে ফেলা হচ্ছে।

ચંડોળા તળાવમાં શરૂ થયું ડિમોલિશન, લલ્લા બિહારીના ફાર્મ હાઉસમાંથી મળ્યા શંકાસ્પદ ડોક્યુમેન્ટ | મુંબઈ સમાચાર

আটক ৬,৫০০ অবৈধ বাংলাদেশী নাগরিক

গুজরাট পুলিশ গত কয়েক দিনে ৬,৫০০ জনেরও বেশি অবৈধ বাংলাদেশী নাগরিককে (Illegal Immigrants) আটক করেছে, যার মধ্যে ৮৯০ জন আহমেদাবাদের। চান্দোলা লেক এলাকায় চলমান এই অভিযানের লক্ষ্য হলো অবৈধ দখল অপসারণ এবং অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এই এলাকাটি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ বাংলাদেশি (Illegal Immigrants) অভিবাসীদের শক্ত ঘাঁটি, যেখানে মানব পাচার এবং জাল নথিপত্রের নেটওয়ার্ক ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। চান্দোলা হ্রদের অবৈধ দখল শুরু হয় ১৯৭০-৮০ এর দশকে, যখন এখানে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী উপনিবেশ গড়ে ওঠে।

২০১০-২০২৪ সালের মধ্যে অবৈধ দখলের হার বেড়েছে

২০০২ সালে, একটি এনজিও এই এলাকায় সিয়াসত নগর নামে একটি বসতি স্থাপন করে। ২০১০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে অবৈধ দখল (Illegal Immigrants) বৃদ্ধি পেয়েছে। হ্রদের জমিতে বড় আকারে অবৈধ নির্মাণকাজ করেছে, যেখানে অবৈধ বাংলাদেশি নাগরিকের সংখ্যাও ছিল খুব বেশি। প্রশাসনের মতে, চান্দোলা লেক এলাকা অবৈধ দখলদারিত্বের পাশাপাশি মানব পাচার এবং জাল নথির নেটওয়ার্কের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছিল। এই কারণে, এই বৃহৎ পরিসরে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আহমেদাবাদে তল্লাশি অভিযানের সময় আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে।