Ahmedabad plane crash: এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানের ব্ল্যাক বক্স এবং জরুরি লোকেটার ট্রান্সমিটারের প্রথম ছবি পাওয়া গেছে

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনার পর এবার মিলল বিমানের ব্ল্যাক বক্স। ইমার্জেন্সি লোকেটর ট্রান্সমিটার (ELT) পাওয়া গেছে যা ব্ল্যাক বক্স অ্যাসেম্বলির একটি অংশ বলে মনে করা হয়। এই ডিভাইসটি দুর্ঘটনার (Ahmedabad plane crash) সময় বা পরে বিমানটি সনাক্ত করতে সহায়তা করার জন্য উপগ্রহগুলিতে বিপদ সংকেত পাঠায়।

কিন্তু এটি ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার বা ককপিট ভয়েস রেকর্ডার নয়। জরুরি লোকেটার ট্রান্সমিটার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে জঙ্গল বা সমুদ্রের ক্ষেত্রে। এটি ব্ল্যাক বক্সের পাশে থাকে।

এখন এনআইএ এবং এটিএসও আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার (Ahmedabad plane crash) তদন্তে নেমেছে। সংস্থাগুলি দুর্ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ডিভিআরটিও তদন্ত করছে।

দুর্ঘটনার ২৪ ঘন্টা পরেও এখনও অনেক মানুষ নিখোঁজ। পরিবারের সদস্যরা ছবি হাতে নিয়ে তাদের প্রিয়জনদের খুঁজছেন। দুর্ঘটনার পর বিমানটি মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের মেসে আছড়ে পড়ে।

বিমান দুর্ঘটনায় (Ahmedabad plane crash) নিহতদের মৃতদেহ শনাক্ত করার জন্য ডিএনএ পরীক্ষা করা হচ্ছে। মেডিকেল টিম স্বজনদের কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ করছে। শনাক্তকরণের পর মৃতদেহ হস্তান্তর করা হচ্ছে।

এদিকে, আহমেদাবাদে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্ঘটনাস্থল (Ahmedabad plane crash) পরিদর্শন করেছেন। আহতদের অবস্থা জানতে তিনি হাসপাতালে যান। তিনি গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানির পরিবারের সাথেও দেখা করেন। বিমানবন্দরে তিনি একটি পর্যালোচনা সভাও করেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া বিশ্বাস কুমার রমেশের সাথেও দেখা করেন।

বৃহস্পতিবার বিকেলে, এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমান আহমেদাবাদ থেকে উড্ডয়ন করে কিন্তু ৪০ সেকেন্ড পরেই বিধ্বস্ত হয়। যে ভবনে বিমানটি পড়েছিল তা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ধ্বংসস্তূপে (Ahmedabad plane crash) পরিণত হয়। এই দুর্ঘটনায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারগুলি শোকাহত। বিমানটিতে ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। ২৪১ জন মারা গেছেন।