খবর এইসময়,ব্যারাকপুরঃ দেশে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা। এমতবস্থায় উপসর্গহীন অথবা মৃদু উপসর্গ থাকা করোনা আক্রান্তদের বাড়িতেই আইসোলেশনে থাকার পরামর্শ বাড়তি বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে আশঙ্কা জনস্বাস্থ্য এবং ভাইরলজি বিশেষজ্ঞদের। করোনা সংক্রমণকে বেশি ছড়িয়ে দেওয়া থেকে ঠেকাতে প্রশাসনের কড়াকড়ি হওয়া সেই কোয়ারেন্টাইন যে কাজে এসেছে, তার প্রমান দিচ্ছে রাজ্যের কিছু পরিসংখ্যানও।
তবুও এতকিছুর মধ্যে থেকেও জেলায় জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।রাজ্যের মধ্যে কলকাতার পরই উত্তর ২৪ পরগনা জেলাকে ‘রেড-জোন’ এ চিহ্নিত করেছে। এর মধ্যে বারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে বেশ কয়েকটি জায়গায় নতুন করে covid-19 আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে।উদ্বিগ্ন প্রশাসন।তাই শিল্পাঞ্চলেই বেশ কয়েকটি কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। চারিদিক ঘুরে ঘুরে তদারকি করছেন স্বয়ং বারাকপুরের নগরপাল মনোজ বার্মা। এই মারন রোগের সবথেকে আগে সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে স্বাস্থ্যসেবায় যারা নিয়োজিত থাকেন তারা তারপর পুলিশের। যেভাবে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা সংক্রমিত হয়েছেন সেই জায়গা থেকে দাঁড়িয়ে যাতে পুলিশ কর্মীরা সংক্রমিত না হন বা হওয়ার সম্ভাবনা যতটুকু কমানো যায় সেই কথা মাথায় রেখে বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের বিভিন্ন এলাকায় যতগুলো ট্রাফিক কিয়স্ক, বাস স্টপেজ এবং অন্যান্য পাব্লিক প্লেস গুলোতে স্যানিটাইজ করছে দমকলকর্মীরা।যেমনটি আজ দেখা গেল বারাকপুর চিড়িয়া মোড়ে।