উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে প্রথমে অনশনে বসেছিলেন দুই জুনিয়র চিকিৎসক (Junior Doctors) আলোক ভর্মা ও শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়। (Junior Doctors) আলোক ভর্মাকে আগেই গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। নতুন করে আরও এক জুনিয়র চিকিৎস (Junior Doctors) অনশনে বসেন। এবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন জুনিয়র চিকিৎসক (Junior Doctors) শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে, ধর্মতলার অনশন মঞ্চে নতুন করে যোগ দিলেন (Junior Doctors) রুমেলিকা কুমার ও স্পন্দন চৌধুরী। রুমেলিকা কুমার মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎসক। অন্যদিকে, স্পন্দন চৌধুরী মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের পিজিটি। অনশনে বসার আগে এই দুই জুনিয়র চিকিৎসক বলেন, যতজনই অসুস্থ হোক না কেন এই আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
অন্যদিকে, জুনিয়র চিকিৎসকদের ডাকে ধর্মতলায় মানব বন্ধনের ডাক দেওয়া। দ্রোহের কার্নিভালের সঙ্গে সঙ্গে জুনিয়র চিকিৎসকদের এই মানব বন্ধনে অসংখ্য সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন। কলকাতা ও শহরতলী থেকে অসংখ্য সাধারণ মানুষ ধর্মতলা চত্বরে জুনিয়র চিকিৎসকদের ডাকে অসংখ্য সাধারণ মানুষ জড়ো হয়েছেন। পাশাপাশি রানি রাসমনি সরনীতে জড়ো হয়েছেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ। তাঁরা দ্রোহের কার্নিভালে জড়ো হয়েছেন।
অসংখ্য সাধারণ মানুষ দ্রোহের কার্নিভালে যোগ দিয়েছেন। দ্রোহের কার্নিভাল নিয়ে চিকিৎসকরা বলেন, এখন আনন্দ করার সময় নয়। সেই কারণে পুজো কার্নিভালকে আমরা বাতিল করছি। আমরা দ্রোহের কার্নিভাল ডেকেছি। এই কার্নিভাল বিদ্রোহের কার্নিভাল। রাগের কার্নিভাল। এই কার্নিভাল সাধারণ মানুষের। এই কার্নিভালে সাধারণ মানুষ, চিকিৎসকদের। এক চিকিৎসক জানান, তাঁদের পুজো মণ্ডপে সনাতন দিন্দা এসেছিলেন। শিল্পী সনাতন দিন্দা সেখানে এসে বর্তমান পরিস্থিতির ওপর একটি ছবি এঁকেছিলেন। সেই ছবিকে নিলামে কেনেন চিকিৎসক। তিনি জুনিয়র চিকিৎসকদের সেই ছবি উপহার দেন। তিনি বলেন, আমি চাই এই ছবি জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে থাকুক। পাশাপাশি তিনি বলেন, সনাতন দিন্দা অভিযোগ করেছিলেন, তিনি হুমকির শিকার হচ্ছেন। শেষ মুহূর্তে পুলিশ দ্রোহের কার্নিভাল বানচাল করার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। কিন্তু পুল