Bangladesh Violence: বাংলাদেশের আদালতে সন্ত চিন্ময় মামলার আরেকটি আবেদন, জেনে নিন বিষয়টি কী?

বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের সাধক চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে রাষ্ট্রদ্রোহের  (Bangladesh Violence) মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হিন্দু সাধকের দল নিয়ে আদালতে আগাম জামিনের আবেদন করা হয়। এই আবেদনে হিন্দু সাধকের জামিনের দ্রুত শুনানির দাবি জানানো হয়েছে। তবে, একদিন আগে আদালত চিন্ময়ের জামিনের আবেদনের আগাম শুনানি প্রত্যাখ্যান করেছিল।

বাংলাদেশে রাষ্ট্রদ্রোহ (Bangladesh Violence) মামলায় গ্রেফতার হিন্দু সাধক চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নিয়ে আরেকটি আবেদন করা হয়েছে। চিন্ময়ের আইনজীবী হিন্দু সাধুর জামিনের বিষয়ে দ্রুত শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার আদালতে আবেদন করেন। একদিন আগে, আদালত চিন্ময়ের জামিনের আবেদনের অগ্রিম শুনানি প্রত্যাখ্যান করেছিল।

এই বিষয়ে, আদালত বলেছিল যে ২ জানুয়ারি ইতিমধ্যেই নির্ধারিত তারিখে শুনানি হবে। স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ সাইফুল ইসলামের আদালতে আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ এ আবেদন করেন। তিনি বলেন, ‘গতকালও এসেছিলাম। দুর্ভাগ্যক্রমে গতকাল শুনানি হয়নি। আজ সেই আবেদন গ্রহণ করেন বিচারক। সে আমার কথা শুনবে। বুধবার একই আদালতে আইনজীবীর করা তিনটি আবেদন খারিজ হয়ে যায়। চিন্ময়, হিন্দু গোষ্ঠী সমষ্টি সনাতানি জোটের নেতা এবং ইসকনের সাথে যুক্ত, 25 নভেম্বর গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

বাংলাদেশ ইস্যু সংসদে উত্থাপিত হয়
বৃহস্পতিবার সংসদে বাংলাদেশের(Bangladesh Violence)  প্রসঙ্গ উত্থাপন করে প্রতিবেশী দেশের পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য দাবি করে তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল সংসদীয় দলের নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন রাজ্যসভায় বিষয়টি উত্থাপনের অনুমতি চেয়েছিলেন। বিধি ২৫১ এর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেছিলেন যে তিনি চান প্রধানমন্ত্রী এসে বাংলাদেশ ইস্যুতে বক্তব্য দেবেন। যদিও চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখর তাঁকে কথা বলতে দেননি।

বাংলার নোবেল বিজয়ীরা কথা বলেন না কেন?
ডক্টর শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি রিসার্চ ফাউন্ডেশন, নয়াদিল্লির সভাপতি অনির্বাণ গাঙ্গুলী প্রশ্ন করেন, কেন বাংলার নোবেল বিজয়ীরা বাংলাদেশে হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিষয়ে কিছু বলছেন না? তিনি বলেন, ‘নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন, যিনি ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসকে লিখেছেন এবং বলেছেন যে সংবিধান বিপন্ন, এই বিষয়ে একটি শব্দও বলতে শোনা যায়নি। বাংলাদেশে যা হচ্ছে তার বিরুদ্ধে অমর্ত্য সেন, অমিতাভ ঘোষ, অভিজিৎ ব্যানার্জী বা অন্য কেউ কিছু বলছেন না।