নিজস্ব প্রতিনিধি,বোলপুর:রাত পাহেলেই শুরু জয়দেব কেন্দুলির বাউল মেলা। শেষ পর্বের প্রস্তুতি তুঙ্গে, অজয় নদীর চরে অল্প স্লপ পরিমানের অখাড়া তৈরি করা হয়েছে যেখানে ৩দিন ব্যাপি নাম সংকীর্তন ও বাউল গানের অসার চলবে দিবারাত্রি।
ইতিমধ্যেই আনাগনা শুরু হয়েছে পূর্ণার্থীদের সাথে বাউল শিল্পীদের। অপরদিকে নিরপত্তা আটোসাটো করছে বীরভূম পুলিস প্রাসাশন ।
বীরভূম পুলিস ও প্রসাশন থেকে জানা যাচ্ছে যে , ১৭০০ পুলিস কর্মী সাথে ডিএসপি রাঙ্কের দুই পুলিস আধিকারিক মোতায়ন থাকবে। এছাড়া ৭০ টি সিসিক্যামেরা ৫ টি অস্থায়ী ওয়ার্চ টাওয়ার থাকছে নজরদারির জন্য।
একই সাথে বির্পযস্ত মোকাবিলাট টিম সহ বেশ কয়েয় টি স্পিড বোর্ড রাখা হয়েছে অজয় নদীর জলে ভাসমান অবস্থায়।
মকরস্নানের জন্য আগত পুর্ণার্থী দের সুবিধার্থে নদীতে ৩ ঘাট সংরক্ষন করা হয়েছে। একই সাথে মেলার নিরপত্তা রক্ষা কথা ভেবে বম স্কোয়াড সদস্যরা মেটাল ডিটেক্টটার দিয়ে তল্লাশী চালানো হয়। অতীপ্রাচীন প্রায় ৪০০ বছরের পুরানো রাধা মাধাব গোবিন্দ মন্দির চত্বর সহ মেলার অনান্য স্থান।
এমনকী মেলা প্রাঙ্গন ও মন্দির চত্বরে পিপিএকীট পরে স্যানিটাইজ করা হছে আগত দর্শনার্থী দের স্বাস্হ্যের কথা চিন্তা করে।
তবে জয়দেব মেলার মনের মানুষ আঁখড়া এবছর স্থাপন হয়নি বলে বেশ মন খারাপ বাউল শিল্পীদের।
এই মেলার বিশেষ আর্কষন মনের মানুস আখড়া, এই আখড়া তে বিদেশ থেকে আগত বাউল শিল্পীদের দেখা মেলে এমনকী টলি বলি তারকাদের দেখা মিলেত দেখা যায়।
কোভিড কারণের জন্য মনের মানুষ আখড়া হচ্ছে না বলে জানা যাচ্ছে স্থানীয় সদস্য দের থেকে। গঙ্গাসাগর মেলার মতোই জয়দেব কেন্দুলি মেলা অনুস্ঠিত হচ্ছে।
ভোর থেকে শুরু হবে পূর্ণার্থীদের অজয় নদীতে মকরস্নান।