শনিবার তামিলনাড়ুর হোসুরে টাটা ইলেকট্রনিক্সের উৎপাদন ইউনিটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড (Fire at Tata Plant) ঘটে। প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুসারে, সেলফোন উৎপাদন বিভাগে আগুন লেগেছিল, যার পরে কর্মচারীদের চত্বর খালি করতে হয়েছিল। জানা গেছে যে উৎপাদন ইউনিটের কর্মীদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
VIDEO | Tamil Nadu: A major fire breaks out at a Tata manufacturing unit in Hosur. More details are awaited.
(Source- Third Party)
(Full video available on PTI Videos – https://t.co/n147TvqRQz) pic.twitter.com/mTfUnh8VJH
— Press Trust of India (@PTI_News) September 28, 2024
সংবাদ সংস্থা আইএএনএস জানিয়েছে, আগুনে সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে এবং দমকলের ইঞ্জিনগুলি আগুন (Fire at Tata Plant) নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, নাগামঙ্গলমের কাছে উদানাপল্লিতে অবস্থিত কোম্পানির মোবাইল ফোনের আনুষাঙ্গিক পেইন্টিং ইউনিটে সকাল ৫:৩০ টার দিকে আগুন লাগে। সঙ্গে সঙ্গে আগুন পুরো চত্বরে ছড়িয়ে পড়ে। সর্বত্র ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দা ও কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
🚨 ટાટા ઇલેક્ટ્રિક મેન્યુફેક્ચરિંગ યુનિટમાં આગ લાગી!! #TamilNadu pic.twitter.com/8z5vMjaABe
— Sagar Patoliya (@kathiyawadiii) September 28, 2024
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের বেশ কয়েকটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন (Fire at Tata Plant) নিয়ন্ত্রণে আনে। দমকল কর্মীরা ভবন থেকে সমস্ত শ্রমিককে বের করে আনেন। এখনও পর্যন্ত কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। দুর্ঘটনার সময় প্রথম শিফটে প্রায় ১,৫০০ শ্রমিক দায়িত্ব পালন করছিলেন। আগুন লাগার কারণ (Fire at Tata Plant) এখনও জানা যায়নি। টাটা ইলেকট্রনিক্স প্রাইভেট লিমিটেডের (টিইপিএল) একজন মুখপাত্র এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সমস্ত কর্মচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সময় জরুরি প্রোটোকল অনুসরণ করা হয়েছিল এবং সকলকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তারা (Fire at Tata Plant) জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃতদের মধ্যে তিনজনের শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল। তিনজনকেই একটি বেসরকারী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে তাদের অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং সমস্ত কর্মচারীদের নিরাপদে চত্বর ছেড়ে চলে যাওয়া নিশ্চিত করতে ১০০ জনেরও বেশি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।