সীতারামনের মুখেও হাম দো হামারে দো

নয়াদিল্লিঃ করোনা পরিস্থিতিতেও দেশের অর্থনীতির উন্নয়নে সরকার কাজ করে গিয়েছে বলে শনিবার লোকসভায় বাজেটের উপর আলোচনায় জানালেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
শুক্রবার কৃষি আইনকে বিঁধে কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী লোকসভায় বলেছিলেন, ‘বহু বছর আগে একটা ফ্যামিলি প্ল্যানিং স্লোগান ছিল — হাম দো, হামারে দো। করোনার সঙ্গে সঙ্গে এই স্লোগানটিও ফিরে এসেছে। আজ চার জন লোক দেশ চালায় — হাম দো, হামারে দো।’ তবে কারও নাম তিনি নেননি।

শনিবার সীতারামন একই স্লোগান ব্যবহার করেন কংগ্রেসকে বিঁধতে। তাঁর বক্তব্য, কংগ্রেস খুব ভালো প্রকল্প নিয়ে আসে কিন্তু সেগুলির যথাযথ প্রয়োগে তাদের আগ্রহ নেই। কারণ ‘ঘনিষ্ঠ’ এবং ‘হাম দো হামারে দো’-র স্বার্থসিদ্ধিতেই তা চলে যায়। সীতারামনের কথায়, ‘এমনারেগা-র কৃতিত্ব আপনারাই নিন। কিন্তু সেটাকে ভুল ভাবে ব্যবহারের কৃতিত্বও আপনাদের নিতে হবে। কারণ এর টাকা গিয়েছে বেনামী খাতে।’

তিরুবনন্দপুরমের সাংসদ শশী থারুরকে নিশানা করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এক ঘনিষ্ঠকে বন্দর বানানোর জন্য আমন্ত্রণ জানাল কেরালা। কোনও দর কষাকষি নয়, সরাসরি আমন্ত্রণ। কারণ কেরালার কোনও জামাই নেই, জামাই এখানে। জামাইরা নির্দিষ্ট দল পরিচালিত রাজ্যে জমি পায়, যেমন এককালের রাজস্থান, হরিয়ানা ইত্যাদি।’

Google news