নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে টেকঅফ করার সময় একটি বিমান ক্র্যাশ (Kathmandu Aircraft Crash) করেছে। বিমানটিতে ১৯ জন যাত্রী ছিলেন। এখনও পর্যন্ত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। উদ্ধারকারী দল পাঁচ যাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে, এবং ক্যাপ্টেন শাক্যকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কাঠমাণ্ডু পোস্টের মতে, বুধবার কাঠমাণ্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোলার এয়ারলাইন্সের একটি বিমান টেকঅফের সময় বিধ্বস্ত (Kathmandu Aircraft Crash) হয়।
টিআইএ-র মুখপাত্র প্রেমনাথ ঠাকুর জানিয়েছেন, পোখরাগামী বিমানে ক্রু সহ ১৯ জন ছিলেন। বেলা ১১টার দিকে ঘটনাটি (Kathmandu Aircraft Crash) ঘটে। পুলিশ ও দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে। এই ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, রাজধানীর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শৌর্য এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে এই ঘটনা (Kathmandu Aircraft Crash) ঘটে। বিমানবন্দর সূত্রের বরাত দিয়ে কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, বিমানটি টেকঅফের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে, যার ফলে দুর্ঘটনাটি (Kathmandu Aircraft Crash) ঘটে। বিমানটি কাঠমান্ডু থেকে পোখরার দিকে যাচ্ছিল এবং মোট ১৯ জনকে বহন করছিল। দুর্ঘটনার পর বিমানটিতে আগুন ধরে যায় এবং আকাশে ধোঁয়ার কুণ্ডলী ওঠে। দুর্ঘটনার কারণে বিমানে যে আগুন লেগেছিল তা নেভানোর জন্য দমকলকর্মী এবং নিরাপত্তা কর্মীদের দল মোতায়েন করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সরকার ত্রাণ ও উদ্ধার কাজের জন্য সেনা সদস্যদের ঘটনাস্থলে পাঠায়। চিকিৎসা দল সহ সেনাবাহিনীর সদস্যরা উদ্ধারকাজে নিযুক্ত রয়েছেন। যে ধরনের আগুন লেগেছে তা খারাপ খবরের দিকে ইঙ্গিত করছে।