নৈহাটিতে উপনির্বাচন চলার (By elections) সময় তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য করে চলল গুলি। বাইকে দুষ্কৃতী এসে তৃণমূল ওয়ার্ড সভাপতিকে লক্ষ্য (By elections) করে গুলি চালায়। সেই সময় দুষ্কৃতীরা বোমাবাজি (By elections) করে বলে অভিযোগ। তৃণমূল নেতাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। জগদ্দলের পালঘাট রোডে ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে (By elections)।
স্থানীয় সূত্রের খবর, অশোক সাউ ২০১৯ সালে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের সভাপতি ছিলেন। এখন তিনি তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী। তিনি এদিন সকালে টোটো করে যাচ্ছিলেন। পালঘাট রোডে যখন টোটো আসে, কয়েকজন যুবক বাইকে এসে তাঁকে গুলি করে পালিয়ে যায়। টোটোকে আগে থেকেই দুষ্কৃতীা অনুসরণ করছিল বলে জানা গিয়েছে। গুলির শব্দ শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে আসেন, ততক্ষণে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে গিয়েছে। গুলির আঘাতে লুটিয়ে পড়েছেন তৃণমূল নেতা। আহত অবস্থায় তৃণমূল নেতাকে প্রথমে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তাঁকে কলকাতায় রেফার করা হয়। কলকাতায় নিয়ে যাওয়ার পথে তৃণমূল নেতার মৃত্যু হয়।
কারা গুলি করল, সেই নিয়ে ধন্দ্বে মৃত তৃণমূল নেতার পরিবার। এর পিছনে রাজনৈতিক কোনও কারণ, নাকি পুরনো কোনও শুত্রুতা রয়েছে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে এই ঘটনাকে বন্ধুদের গোলমাল বলেই দাবি করেছেন অর্জুন সিং। অন্যদিকে, নৈহাটি বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে বলেন, এই ঘটনার নেপথ্যে অর্জুন সিংয়ের হাত রয়েছে।
অন্যদিকে নৈহাটি বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে-র হয়ে ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত তাঁর এজেন্ট কার্ড দেখাতে পারেনি বলেই বলেই জানা গিয়েছে। অভিযুক্তকে আড়াল করতে পুলিশ সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে বলে বিজেপির তরফে অভিযোগ করা হয়েছে।