আরজি করের ঘটনার পর থেকেই পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police commissioner) পদ থেকে বিনীত গোয়েলকে অপসারণের জন্য জোরালো দাবি উঠতে শুরু করেছিল। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররা যেমন এই দাবি নিয়ে লালবাজার অভিযান করেছিলেন, তেমনই রাজনৈতিক দাবিও ছিল।এই চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার যথাসম্ভব চেষ্টা করেছিল নবান্ন। কিন্তু শেষমেশ অচলাবস্থা কাটাতে বিনীত গোয়েলকে সরানোর দাবি মেনে নিতে বাধ্য হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার বিকেল চারটের মধ্যে নতুন কমিশনারের নাম ঘোষণা করবেন তিনি।
নবান্নের শীর্ষ সূত্রে খবর, এ ব্যাপারে অনেক দিন ধরেই দুটি নাম নিয়ে প্রশাসনের মধ্যে আলোচনা চলছে। কেন না, আরজি করের ঘটনা না ঘটলেও কলকাতার পুলিশ কমিশনার পদ থেকে বিনীত গোয়েলকে সরানোর কথা চলছিল। তা ছাড়া এ বছর ৩১ ডিসেম্বর পুলিশ কমিশনার পদে বিনীতের তিন বছরের মেয়াদও শেষ হয়ে যেত।
যে দুই মুখ নিয়ে এর আগে কথা চলছিল তাঁরা হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিরেক্টর সিকিউরিটি পীযূষ পাণ্ডে। পীযূষ দুঁদে পুলিশ কর্তা। অতীতে লালবাজারে গোয়েন্দা প্রধান হিসাবে কাজ করেছেন। তাছাড়া মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন পীযূষ ডেপুটেশনে এসপিজিতে ছিলেন। পীযূষ ছাড়াও দ্বিতীয় যে পুলিশ কর্তার নাম বিবেচনায় ছিল তিনি হলেন এডিজি সিআইডি আর রাজশেখরন। নবান্নের শীর্ষ সূত্রে খবর, এ ব্যাপারে অনেক দিন ধরেই দুটি নাম নিয়ে প্রশাসনের মধ্যে আলোচনা চলছে। কেন না, আরজি করের ঘটনা না ঘটলেও কলকাতার পুলিশ কমিশনার পদ থেকে বিনীত গোয়েলকে সরানোর কথা চলছিল। তা ছাড়া এ বছর ৩১ ডিসেম্বর পুলিশ কমিশনার পদে বিনীতের তিন বছরের মেয়াদও শেষ হয়ে যেত।
যে দুই মুখ নিয়ে এর আগে কথা চলছিল তাঁরা হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিরেক্টর সিকিউরিটি পীযূষ পাণ্ডে। পীযূষ দুঁদে পুলিশ কর্তা। অতীতে লালবাজারে গোয়েন্দা প্রধান হিসাবে কাজ করেছেন। তাছাড়া মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন পীযূষ ডেপুটেশনে এসপিজিতে ছিলেন। পীযূষ ছাড়াও দ্বিতীয় যে পুলিশ কর্তার নাম বিবেচনায় ছিল তিনি হলেন এডিজি সিআইডি আর রাজশেখরন।তবে আরজি করের ঘটনার পর আরও দুই পুলিশ কর্তার নামও আলোচনায় চলে এসেছে। তাঁরা হলেন, বর্তমানে এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতীম সরকার এবং আইপিএস অফিসার জাভেদ শামিম।