তৃতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁর শপথ গ্রহণের পর থেকে সারা বিশ্ব থেকে অভিনন্দন বার্তা আসছে। রবিবার সন্ধ্যায় মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ৭টি দেশের অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। সোমবার প্রতিবেশী দেশের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
Felicitations to @narendramodi on taking oath as the Prime Minister of India.
— Shehbaz Sharif (@CMShehbaz) June 10, 2024
পাক প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ায় নরেন্দ্র মোদিকে আন্তরিক অভিনন্দন।’ এর আগে উগান্ডা, কানাডা ও স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রপতি, আফগানিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাই ও বিল গেটস মোদিকে অভিনন্দন জানান।
Congratulations to Prime Minister Narendra Modi and the National Democratic Alliance on their victory, and the nearly 650 million voters in this historic election.
The friendship between our nations is only growing as we unlock a shared future of unlimited potential.
— President Biden (@POTUS) June 5, 2024
তৃতীয়বারের মতো নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদির জন্য অভিনন্দন বার্তার বন্যা বইছে। রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী এবং কোরিয়ার মতো দেশের রাষ্ট্র প্রধানরা ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই ঐতিহাসিক নির্বাচনে জয়লাভের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদি, এনডিএ এবং প্রায় ৬৫ কোটি ভোটারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক টুইট বার্তায় বাইডেন লিখেছেন, “আমাদের দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব কেবল শক্তিশালী হচ্ছে কারণ সীমাহীন সম্ভাবনা সহ একটি ভাগ করা ভবিষ্যত উন্মোচিত হচ্ছে।”
Today I spoke to @narendramodi to congratulate him on his election victory.
The UK and India share the closest of friendships, and together that friendship will continue to thrive.
ब्रिटेन और भारत के बीच करीबी मित्रता है, और साथ मिलकर यह मित्रता आगे बढ़ती रहेगी।
🇬🇧🇮🇳
— Rishi Sunak (@RishiSunak) June 5, 2024
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক টুইটারে লিখেছেন, ‘ব্রিটেন ও ভারতের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও স্থায়ী বন্ধুত্ব রয়েছে এবং এই বন্ধুত্ব ভবিষ্যতেও কায়েম থাকবে।’
এই মুহূর্তে পাকিস্তান গভীর আর্থিক ও রাজনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশে স্থিতিশীলতা আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। শাহবাজ সরকার দেশের বিরোধী দল পিটিআই-এর সঙ্গেও শান্তি আলোচনা শুরু করেছে। মোদিকে পাক প্রধানমন্ত্রীর এই অভিবাদন বার্তাকে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের একটি ছোট উদ্যোগ হিসেবে দেখা যেতে পারে।